ADD

Sunday, July 6, 2014

আপনার আন্টিভাইরাস কাজ করছে কিনা তা টেস্ট করুন মাত্র simple কিছু স্টেপে


১।নোটপ্যাড ওপেন করুন।
২।নিচের লেখা কোডটি কপি করে আপনার নোটপ্যাডএ পেস্ট কর...

X5O!P%@AP[4\PZX54(P^)7CC)7}$EICAR-STANDARD-ANTIVIRUS-TEST-FILE!$H+H*

৩।নোটপ্যাডটি সেভ করুন।
৪।এখন যদি আপনার তৈরি করা নোটপ্যাডটি সাথে সাথে ডিলিট হয়ে যায় তবে আপনার আন্টিভাইরাস ঠিকমত কাজ করছে।
৫। যদি ডিলিট না হয় তবে আপনার আন্টিভাইরাস দিয়ে নোটপ্যাডটি স্কেন করুন যদি ডিলিট হয় তবে আপনার আন্টিভাইরাস অটো ভাইরাস ডিলিট করছেনা। আন্টিভাইরাস বদলান নয়তো পুরো PC স্কেন দিন।
৬।আর যদি ৫,৬ কোনটাই কাজ না করে তবে ইমিডিয়েট আন্টিভাইরাস বদলান।
বিঃ দ্রঃ সবসময় আন্টিভাইরাস আপডেট রাখুন।
এটা অরজিনাল কোনো ভাইরাস না শুধু আন্টিভাইরাস চেক করার জন্য

মাত্র ১ কেবি (1 KB) ছোট একটি সফ্টওয়ার দিয়ে ডিলিট করুন আপনার পিসির ভাইরাস।

হ্যা, ১০০% নিশ্চিত আপনার পিসির সব auturun ভাইরসাস ডিলিট হয়ে যাবে। জাস্ট আপনাকে এই ছোট সফ্টওয়ারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। ডাউনলোড হলে এটি Unzip করতে হবে (zip file) । জিপ ফাইলটির ভিতরে একটি ছোট সফ্টওয়ার আছে, এবার জাস্ট একবার double click করুন। তাহলেই দেখবেন মজা। ভাইরাস এর সাথে শুরু হবে যুদ্ধ। আর অফেক্ষা করুন একটু সময়। আপনার ভাইরাস ক্ষতম!

Pen Drive এ শর্টকাট ভাইরাস সমস্যার সমাধান

আজ আপনাদের মাঝে এলাম শর্টকাট ভাইরাস থেকে আপনার Pendrive কে মুক্ত রাখার উপায় নিয়ে।


যখনই আপনি আপনার পেন্ড্রাইভ কম্পিউটারে ঢুকাবেন সাথে সাথে সব গুলো ফাইল শর্টকাট হয়ে যাবে। এই শর্টকাট ফাইল গুলোকে ফিরিয়ে পাবার অনেক গুলো নিয়ম আছে যার একটি সহজ নিয়ম আমি নিচে উল্লেখ করব এবং একটি মজার ট্রিক্স ও বলে দেব এই ভাইরাস থেকে বাচার জন্য।
সর্টকাট ভাইরাস যা আপনার Pendrive , পিসি, হার্ড ডিস্ক, মেমোরি কার্ড বা মোবাইল ফোন কে কিছু বেনামী ম্যালওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত করে , এবং আপনি শর্টকাট ক্লিক দুবার, এটি একটি নতুন উইন্ডোতে একই ফোল্ডার খুলবে। এটি ফাইলের Attribute পরিবর্তন করে এবং ফাইলের Location (পথ) পরিবর্তন করে ফলে ফাইল টি হাইড / অদৃশ্য করে এবং ফাইলটির একটি ফেইক শর্টকাট তৈরি করে। যার ফলে ঐ ফোল্ডার ড্রাইভেই থেকে কিন্তু আমরা এটি খুলতে পারি না ।

পিসিতে অ্যান্টিভাইরাস থাকার পর ও এই সমস্যা দেখা যায়, তবে যারা এন্টিভাইরাস কিনে ব্যবহার করেন তারা সাধারনত এই সমস্যায় পড়েন না ।

=================
দুইটি পদ্ধতিতে করা যায়ঃ
=================


১) সফটওয়্যার ইনষ্টল করে সমাধান স্থায়ী ।
২) সফটওয়্যার ছাড়া পেনড্রাইভের সর্টকাট ভাইরাস সমাধান।
দুইটি পদ্ধতি নিচে আলোচনা করা হলোঃ


১) সফটওয়্যার ইনষ্টল করে সমাধান স্থায়ী ।
সমাধান স্থায়ী ঃ এটি স্থায়ী হলেও সময় সাপেক্ষ ।

মূলত যেসব অ্যান্টিভাইরাস অ্যান্টি- ম্যালওয়্যার এর থেকে প্রোটেকশন দেয় সে সব এর যে কোন একটি ডাউনলোড দিয়ে ব্যবহার করুন ।
------------------
বা আপনার পছন্ধের ম্যালওয়্যার প্রটেকশন ব্যবহার করুন । AVG antivirus free, Kaspersky ইত্যাদি ।

২) সফটওয়্যার ছাড়া পেনড্রাইভের সর্টকাট ভাইরাস সমাধান।
========================================
অস্থায়ি কিন্তু দ্রুত সমাধানঃ
কোন ডাউনলোড বা ইন্সটল লাগে না। এটাও জেনে রাখা জরুরী – কারন আপনি তো পাবলিক পিসি তে আর এত সময় পাবেন না।

যদি আপনি Pendrive Shortcut problem বা এর সমাধান লিখে গুগলে সার্চ দেন তাহলে আপনি কম্যান্ড প্রমট দ্বারা এই সমাধান পাবেন – যদিও এটা অস্থায়ী সমাধান । পিসি রিস্টার্ট দিলে আবার আগের মতো হয়ে যাবে ।

Start -> All Programs-> Accessories -> command prompt.
Shortcut KEY win-key+R.


এবার Pen Drive এর পাশে প্রথম বন্ধনীর মধ্যে যে অক্ষর লেখা ( ) আছে সেটা দেখে নিন ।
Type This Command:

Del *.link
And Press Enter.
Type attrib -h -r -s /s /d p:\*.*

আপনি P এর পরিবর্তে Pen Drive এর পাশে প্রথম বন্ধনীর মধ্যে যে অক্ষর লেখা ( ) আছে সেটা লিখুন মানে Drive Letter টি ।
Enter চাপুন।

আশা রাখি আপনার সমস্যার সমাধান হবে ।

Saturday, July 5, 2014

পাসওয়ার্ড যতই কঠিন হোক, এখন আপনি সেটা হ্যাক করবেন অনায়াসে ( হয়ে যান এলিট হ্যাকার )

হ্যাকিং কথাটির অর্থ হল আনঅথোরাইজড অ্যাক্সেস। আজ আমি আপনাদের দেখাব কি করে আপনি উইন্ডোজ এর পাসওয়ার্ড বাইপাস করে  পিসি তে লগ ইন করতে পারবেন খুব সহজেই। সেটা হোক আপনার পিসি কিংবা আপনার বন্ধুর। যদি আপনার বন্ধুর হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই। আপনি নিতে পারবেন হ্যাকিং এর মজা।আর আপনার নিজের পিসির পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে সেটাও রিকভার করতে পারবেন।
তো  যাই হোক আসল কথায় আসি। উইন্ডোজ এর পাসওয়ার্ড বাইপাস করার অনেক উপায় আছে এবং সেগূলো এখানেও আগে প্রকাশিত হয়েছে। যারা জানেন না তাদের জন্য আজ আবার লিখলাম। এটা আমার কাছে সহজ উপায় মনে হয়। আরো অনেক ভাবেই এটি করা যায়। বাকীগুলো পরে দেখাব। আপনারা সবাই আমি নিচে যা যা লিখছি সেভাবে কাজ করেন। আশা করি সফল হবেন।
প্রথমেই আপনাদের দরকার হবে অন্য একটা অপারেটিং সিস্টেম যার মাধ্যমে আমরা পিসিকে রিবুট করব। আপনারা বুটএবল ইউ এস বি কিংবা লাইভ সিডি ব্যবহার করতে পারেন। আর  অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে আমি লিনাক্স কেই প্রাধান্য দিব কারন  একমাত্র লিনাক্সেই  ইন্সটলেশন ছাড়াই   আপনি এটি কারেন্ট  অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে ব্যবহার করতে পারবেন। তাই তারাতারি লিনাক্স এর যে কোন একটা ডিস্ট্রিবিউশনের বুটেবল ইউ এস বি কিংবা লাইভ সিডি তৈরি করুন।এটার মাধ্যমে রিবুট করে এবার নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুনঃ
  •  Go to the HDD listing and find the Windows C hardrive of the computer.
  •  Once you're in, go to the folder: C:/Windows/System32.
  •  Rename 'utilman.exe' -> 'utilman.exe.bak' (so you can get it back once finished).
  •  Rename 'cmd.exe' -> 'utilman.exe'.
  •  Reboot on Windows and at the logon screen press the blue square at the bottom left.
  •  It'll open cmd.exe as admin and input: net user <username> <password>
  •  Now login with the password you entered and enjoy.
আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছেন। এটা খুব সহজ একটা পদ্ধতি।তবুও যদি কোন লাইন বুঝতে না পারেন তাহলে আমাকে জানাবেন। নিচে আমার ফেসবুকের লিঙ্ক দেওয়া আছে। যে কোন প্রয়োজনে আপনারা আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
তাহলে আর দেরি কেন? আজ ই আপনার বন্ধুর বা ভিকটিম এর পিসিতে পাসোয়ার্ড বাইপাস করে লগ ইন করুন আর মজা নিন আপনার ইচ্ছামত। যদিও এটা হ্যাকিং না তবুও অন্যের পিসি তে এক্সেস পাওয়া তো কম কিছু না তাইনা?

এখন আনলিমিটেড ফেসবুক একাউন্ট তৈরি করুন একটা একাউন্ট থেকে (যারা জানেন না তাদের জন্য)

আজ আপনাদের নতুন একটা ট্রিক্স শেখাব যার মাধ্যমে আপনারা আনলিমিটেড ফেসবুক একাউন্ট তৈরী করতে পারবেন তাও আবার একটা ইমেইল আইডি থেকে । খুব মজা তাই না?? আসলেই মজা। তাই আর দেরী না করে নিচের ধাপগুলো ভাল করে অনুসরণ করুন।
১. প্রথমে গুগল ক্রোম এর জন্য  নিচের এক্সটেনশন টি ডাউনলোড করুনঃ

MASKME

২. এবার firefox  এর জন্য  নিচের এক্সটেনশন টি ডাউনলোড করুনঃ

User Agent Switcher

এবার
৩. ফায়ারফক্স ব্রাউজার এ  নিচের মত কাজ করুনঃ

Go to FireFox Browser > Tools > Default User Agent > Choose Iphone 3.0

৪. এবার গুগল ক্রোম ব্রাউজার এ  mask me extension এ যান এবং আপনার মেইল আইডি দিয়ে অনেকগুলো মাস্কড ইমেইল তৈরী করুন। এই আইডি গুলো দিয়ে    আপনি একাধিক ফেসবুক আইডি তৈরী করতে পারবেন। আর এতে সুবিধা হল সেই মেইল গুলো তে যে সব মেইল আসবে সেগুলো আপনার অরিজিনাল মেইল এ এসে জমা হবে যেটা দিয়ে আপনি মাস্কড মেইলগুলো  তৈরী করেছিলেন।
মাস্কড মেইল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে যেতে পারেনঃ
৫.  এবার নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ
navigate in firefox to Facebook.com you will see Facebook Touch (mobile version)
the link should be just like this : m.facebook.com
তাহলে আর দেরি কেন?  লিঙ্কে গিয়ে মাস্কড মেইল গুলো দিয়ে একাধিক একাউন্ট খুলুন। কিন্তু মনে রাখবেন এই সব মেইলের ইনবক্স এ যে মেইলগুলি আসবে তা আপনার অরিজিনাল মেইল এ জমা হবে।তার মানে আপনি একটা মেউল দিয়ে একাধিক মেইল আইডি কন্ট্রোল করছেন।

এখনি এক্টিভেট করুন আপনার Windows এর GOD Mode এবং উপভোগ করুন ২৫০ এর বেশি দারুন সব Hidden Features ( আপনার পিসিকে দিন আল্টিমেট স্পিড এবং পারফরম্যান্স )

আগেই বলে নেই এটা খুব ই সিম্পল একটা ট্রিক্স এবং আমার মনে হয় অনেকেই এটা আগে থেকেই জানেন। তাই যারা জানেন না তারা দেখুন।
আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনার উইন্ডোজ এর Hidden Feature গুলো এনাবল করতে হয়। উইন্ডোজ এর সকল ফিচার আমাদের জন্য উন্মুক্ত থাকে না। কিছু কিছু ফিচার Hidden  অবস্থায় থাকে যেগুলো সবাই ব্যবহার করতে পারেন না। কিন্তু  GOD Mode  এনাবল করলে আপনি এই সব মজার মজার প্রায় ২৫০ টি ফিচার  সহজেই উপভোগ করতে পারবেন। এখানে এমন কিছু সিস্টেম সেটিংস আছে যার মাধ্যমে আপনার পিসিকে আরো ফাস্ট এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি করে তুলতে পারবেন। তাহলে দেখা যাক কিভাবে আপনারা এটি  এনাবল করবেন।
  • প্রথমে একটা নতুন ফোল্ডার তৈরী করুন।
  • এটান নাম দিবেন এই ফরম্যাটে Anything.{ED7BA470-8E54-465E-825C-99712043E01C} । Anything এর জায়গায় আপনার ইচ্ছামত নাম দিতে পারেন কিন্তু পরেরটুকু অপরিবর্তিত থাকবে।
  • খেয়াল করে দেখবেন আপনার ফোল্ডার আইকন টি control console আইকন এ পরিণত হয়েছে। ফোল্ডারটি ওপেন করলে অনেক কিছু দেখতে পাবেন।
  • এখানে প্রায় ২৫০ টি ফিচার আছে। এগুলো বিভিন্ন কন্ট্রোল প্যানেল অ্যাপলেট এবং সিস্টেম সেটিংস।এইগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার পিসিকে অনেক ইউজার
ফ্রেন্ডলি এবং সুপার স্পিডি করতে পারবেন। আপনাদের বোঝার সুবিধার জন্য নিচে ছবি দিলাম। ভাল করে দেখুনঃ
তাহলে আর দেরি কেন? এখনি এই হিডেন  ফিচার গুলো আনলক করে আপনার পিসিকে দিন আল্টিমেট স্পিড এবং পারফরম্যান্স।

এবার পাসওয়ার্ড হ্যাক করুন সম্পূর্ণ নতুন উপায়ে, মাত্র ২ মিনিটে (এখনি শিখে নিন)

উইন্ডোজ এর পাসোয়ার্ড হ্যাকিং নিয়ে অনেক টিউন ইতোমধ্যে করা হয়েছে। হাজার পধ্যতি আছে এটি করার জন্য। তবে আমরা সবসময় সেই পদ্ধতিকেই মানব যাতে কষ্ট কম হয় এবং সময় ও বাঁচে। আজ আপনাদের সেইরকম এক পদ্ধতির কথা বলব। যারা আগে থেকে জানেন তারা এড়িয়ে যান আর যারা জানেন না তারা দয়া করে দেখুন।
উইন্ডোজ এর পাসোয়ার্ড যতই কঠিন হোক আপনি সেটা ভাংতে পারবেন এখন অতি সহজেই মাত্র ২ মিনিটে। এটি করার জন্য আপনারা নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুনঃ
  • ১. এই কাজের জন্য প্রথমে আমাদের একটি সফটওয়্যার লাগবে। নিচের লিঙ্ক এ যেয়ে আপনার উইন্ডোজ এর ভার্সন অনুযায়ী সফটওয়্যার এর কাঙ্ক্ষিত ভার্সন ডাউনলোড করুন।
  • ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
  • ২. ডাউনলোড হয়ে  গেলে একটা ডিস্কে ফাইলটির ইমেজ burn করুন।
  • ৩. এবার যার পিসির পাসোয়ার্ড হ্যাক করতে চান সেই পিসিতে ডিস্কটি ঢুকিয়ে পিসি  রিস্টার্ট দিন।
    ৪. সব ঠিকঠাক থাকলে নিচের মত ছবি দেখতে পাবেন।
৫. এবার enter চাপুন
৫. এবার নিচের মত ছবি দেখতে পাবেন।

৬. এবার খেয়েল করলে আপনি একটি  NTLM Hash দেখতে পাবেন (under NT Hash column)। নিচের ছবির মত। এটা কপি করুন।
৭. এবার এই সাইটে গিয়ে বক্সে আপনার কপি করা NTLM Hash পেস্ট করুন এবং Crack Hashes বাটন চাপুন।
৮. ব্যাস কাজ শেষ। আপনি আপনার পাসোয়ার্ড পেয়ে গেছেন। এনজয় !!  :-D
প্রথমবার করার সময় একটু টাইম লাগতে পারে কিন্তু এর পর থেকে আপনি ২ মিনিটেই এটা করতে পারবেন। তাহলে এখন থেকেই শুরু করে দিন হ্যাকিং।

ফ্রিল্যান্সিং এ আমরা কেন ব্যর্থ হই?

ফ্রিল্যান্সিং শব্ধটার সাথে এখন আমরা  মোটামুটি সবাই পরিচিত। অনেকে আমরা ফ্রিল্যান্সিং করি, আবার অনেকে নতুন হিসেবে এই পেশায় আসতে চাই।
আমার লেখাটা তাদের জন্য যারা এই পেশায় নতুন আসতে চাচ্ছেন বা কাজ শিখছেন। (আমিও কাজ শিখছি);
আমি আজকের লেখায় বেশি কিছু বলতে চাই না। শুধু এটুকু জানাতে চাই, টাকার জন্য বা ভাল ক্যারিয়ারের জন্য ফ্রিল্যান্সিং  এ আসছেন; বলব গুড ডিচিশন বা অন্য কোন কারনে, ঠিক আছে; তবে একটা অনুরধ করবো ৩ মাস বা ৬ মাস যে কোন একটা বিষয়ে কাজ শিখে, কাড়ি-কাড়ি টাকা ইনকাম করবেন বা অনেক কিছু পেয়ে যাবেন, এমন ভেবে প্লিজ এই পেশায় আসবেন না। এটা এ ধরণের পেশা না।
বাইরের অনেক ভালো ভালো দেশে অনেক অনেক ভালো ভালো ফ্রীলাঞ্চার আছে। তারা এটাকে ফ্রীলাঞ্চিং কে জীবনের প্রধান পেশা হিসেবে নিছেন।
আমরাও এই কাজের সঙ্কটের দেশে ফ্রীলাঞ্চিং কে প্রধান পেশা হিসেবে নিতে পারি। তবে আমরা সহজ চিন্তা করে পেশাটাকে সহজভাবে নেই বলেই, আমরা ভুল করে বসি।
আমরা কখনো একটা কথা ভাবি-নাযে, সেই ১৬-১৭ বছর পড়াশোনা করে আমাদের একটা কাজ ম্যানেজ করতে কতো পরিশ্রম, কতো টাকা-মামা-খালু লাগাতে হয়!!
তাহলে এই পেশায় ভালো ক্যারিয়ার করা সম্ভব হলেও কেন আমরা ৩ মাস বা ৬ মাস একটু কাজ শিখে কেন বিশাল কিছু পাব ভাবি?
আমাদের মিনিমাম দেড় থেকে ২ বছরের পরিকল্পনা করে এই পেশায় আসা উচিত কিনা? আপনারা কি মনে করেন?
তবে এটা সত্য আপনি বেশি বেশি সময় দিয়ে কাজ শিখলে ১ বছরের মাথায় ১০-১৫ হাজার টাকার চিন্তা মাথা থেকে আনতে পারেন। ফ্রীলাঞ্চিং এ ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা বা তার বেশি ইনকাম করছেন, এমন ফ্রীলাঞ্চার এর সংখ্যা আমাদের দেশেও কম নাই। তাহলে কেন ছোট পরিকল্পনা করে এই পেশায় আসা?
আমি মনে করি এক জনের কি ভালো লাগে, কোনটা করলে আপনি বোরিং ফিল করবেন না,  কোনটা এখনকার বাজারে ভালো চাহিদা আছে, এসব কিছু ভেবে একজনের এই পেশায় আসা উচিত।
এত ভালো একটা ক্ষেত্র আমরা- কেন পেয়েও, ভুল ডিসিশনের জন্য হেলায় হারাবো। বলেন?
আর একটা কথা, যারা পড়াশোনা করেন-তারা পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রীলাঞ্চিং করতে চেষ্টা করবেন; নট পড়াশোনা বাদ দিয়ে। জীবনে চলার জন্য হলেও ভবিষ্যতে সম্মানের জন্য হলেও পড়াশোনা শেষ করা উচিত। অনেকে ভুক্তভুগি বলে বললাম।
:-P শেষকথা, ফ্রীলাঞ্চিং আসলেই অনেক ভালো মাধ্যম, যেখান থেকে আপনি আপনার সকল স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন। শুধু নিজের মতো করে পরিকল্পনা করে সবসময় শেখার আগ্রহ নিয়ে দেড়-দুই বছর কাজ করে যান, দেখবেন সাকসেস আপনার পিছু পিছু যাবে। আপনাদের সাকসেস এবং উত্তরের প্রত্তশায় আজ স্বাধীনতা দিবসে এখানে শেষ করলাম। দেখা হবে টেকটিউনসের অন্য টিউনে। সবাইকে ফ্রীলাঞ্চিংএ স্বাগতম।

ফ্রিল্যান্সিং কি? (শুধুমাত্র নতুনদের জন্য)

'''মুক্তপেশা''' (Freelancing), কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে মু্ক্তভাবে কাজ করাকে বোঝায়। যারা এধরণের কাজ করেন তাদের বলা হয় "মুক্তপেশাজীবী" (Freelancer)। এধরণের কাজে  কোনো নির্দিষ্ট মাসিক বেতনভাতা নেই তবে স্বাধীনতা আছে, ইচ্ছা মতো ইনকামের সুযোগ ও আছে, । এজন্য  স্বাধীনমনা লোকদের আয়ের জন্য এটা একটা সুবিধাজনক পন্থা। আধুনিক যুগে বেশিরভাগ মুক্তপেশার কাজগুলো [ইন্টারনেট|ইন্টারনেটের] মাধ্যমে সম্পন্ন হয়ে থাকে। ফলে মুক্ত পেশাজীবীরা ঘরে বসেই তাদের কাজ করে উপার্জন করতে পারেন। এ পেশার মাধ্যমে অনেকে প্রচলিত চাকরি থেকে বেশি আয় করে থাকেন, তবে তা আপেক্ষিক। ইন্টারনেটভিত্তিক কাজ হওয়াতে এ পেশার মাধ্যমে দেশি-বিদেশি হাজারো ক্লায়েন্টের সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ ঘটে।  :lol:
==কাজের ধরণ==
মুক্তপেশার কাজের পরিধি অনেক বেশি। বিশ্বব্যাপী এধরণের কর্মপদ্ধতির চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে শীর্ষে থাকা কয়েকটি কাজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
*লেখালেখি ও অনুবাদ: নিবন্ধ , ওয়েবসাইট কন্টেন্ট, সংবাদ বিজ্ঞপ্তি, ছোট গল্প, প্রাপ্তবয়স্কদের গল্প এবং এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় ভাষান্তরকরণ উল্লেখযোগ্য।
*সাংবাদিকতা: যারা এবিষয়ে দক্ষ তারা বিভিন্ন দেশি-বিদেশি পত্রপত্রিকায় লেখালেখির, চিত্রগ্রহণের পাশাপাশি ইন্টারনেটভিত্তিক জনসংযোগ করে থাকেন।
*গ্রাফিক্স ডিজাইন: লোগো, ওয়েবসাইট ব্যানার, ছবি সম্পাদনা, অ্যানিমেশন ইত্যাদি।
*ওয়েব ডেভলপমেন্ট: ওয়েবসাইট তৈরি, ওয়েবভিত্তিক সফ্‌টওয়্যার তৈরি, হোস্টিং ইত্যাদি।
*কম্পিউটার প্রোগ্রামিং: ডেস্কটপ প্রোগ্রামিং থেকে ওয়েব প্রোগ্রামিং সবই এর আওতায় পড়ে।
*ইন্টারনেট বিপণন/ইন্টারনেট মার্কেটিং: ইন্টারনেটভিত্তিক বাজারজাতকরণ কার্যক্রম, যেমন ব্লগ, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে বিপণন।
*গ্রাহক সেবা: দেশি-বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানির গ্রাহককে টেলিফোন, ইমেইল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহাজ্যে তথ্য প্রদানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সহায়তা করা।
*প্রশাসনিক সহায়তা: দেশি-বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন কাজের ডাটা এন্ট্রি করণ, ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে কাজ করা ইত্যাদি।
ইন্টারনেটভিত্তিক মুক্তপেশার চর্চায় বিশ্বব্যপী বিভিন্ন ওয়েবসাইট তাদের সেবা বিস্তৃত করেছে, এবং এসব মধ্যস্থ ব্যবসায়ীদের (মিডিয়া) মাধ্যমে উপকৃত হচ্ছে বিশ্বব্যাপী ক্রেতা এবং ভোক্তা উভয়েই। এসব ওয়েবসাইটে যে-কেউ অ্যাকাউন্ট খুলে নিজেদের কাজের বিবরণ জানিয়ে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন, এবং অপরপক্ষে যে-কেউ অ্যাকাউন্ট খুলে বিজ্ঞাপিত কাজের জন্য উপযুক্ত মনে করলে আবেদন করেন। এদের উভয়ের মধ্যে লেনদেনকৃত পরিমাণ অর্থের একটা অনুপাত এসকল মধ্যস্থ ব্যবসায়ী ওয়েবসাইটগুলো গ্রহণ করে, এবং এটাই তাদের মুনাফা। অনলাইনভিত্তিক এরকম কয়েকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইটের মধ্যে উল্লেখযোগ্যoDesk.com, Elance.com, Freelancer.com ইত্যাদি। তবে $Dolancer-সহ আরো বেশ কিছু ওয়েবসাইট এই পদ্ধতি অনুসরণ করে এমএলএম ব্যবসার আদলে নিজেদের কার্যক্রম সাঁজায় এবং পরবর্তিতে অনেকে এর ফাঁদে পা দিয়ে প্রতারিত হোন বলে অভিযোগ রয়েছে।

Windows ৭ নাকি ৮, আপনি কোনটা ব্যবহার করবেন?

windows  ৭  নাকি  ৮, আপনি কোনটা ব্যবহার করবেন?
যদি আপনি সম্প্রতি নতুন একটা কম্পিউটার কেনেন হয়তো আপনি উইনডোস ৮ ব্যবহার করবেন, কারন এটি মাইক্রোসফটের সর্বশেষ অপারেটিং সিস্টেম, যেটা এসেছিল ২০১২ তে। এর আপডেট ৮.১ এবং ৮.১ প্রো ও বাজারে চলে আসছে।
এদিকে windows ৭ পাওয়া যায় ২০০৯ থেকে। দ্বিধাদন্দে আসলে তারায় পড়েন যারা অনেক আগে থেকে windows ৭ ব্যবহার করেন।
তাহলে আসুন আমরা দেখি নতুন কি আছে windows ৮ এ-
সবথেকে বড় যে পরিবর্তনটা আমরা দেখতে পায় সেটা হল, যখন আমরা কম্পিউটার লগ ইন করি windows ৮ এ স্টার্ট স্ক্রিন দেখা যায়, যা METRO নামে পরিচিত।
আইকনের পরিবর্তে নতুন  START স্ক্রিনে  TILES  আছে। অ্যাপস ওপেন করার জন্য, এটাতে ক্লিক করতে হয়।
আপনি যদি একটি নির্দিষ্ট  TILES  খুঁজে না পান, তাহলে স্ক্রিনের নিচে মাউসে রাইট বাটন ক্লিক করে  ALL  APPS পাওয়া যায়।
প্রয়োজনীয় অ্যাপস APPs STORE থেকে ডাউনলোড করা যায়, এগুলো windows ৭ এর মতো ওপেন হয়।
windows ৮ এর DEFENDER নামে অ্যান্টি ভাইরাস আছে; যা আপডেট করা যায়।
windows  ৭ এ windows Live mail ছিল, অন্য দিকে windows ৮ এ নতুন আপডেট mail অ্যাপ আছে। নেট ইউজ করতে windows ৭ এর থেকে ৮ এ একটু বেশি মজা পাওয়া যায় বেশিরভাগই তাই মনে করে।
windows ৮ এ Internet Explorer 10 দেওয়া আছে। যেটা windows ৭ এ কম ভার্সনে থাকতো।
সব দিক থেকে বিচার করলে windows ৮/৮.১/৮.১ প্রো এর পারফরমেন্স windows  ৭ এর থেকে ভালো।
তবে কিছু সাইট এবং গেম windows ৮ এর থেকে windows ৭ এ ভালো পারফর্ম করে। কারণ windows ৭ এ আছে হাই-কম্পাবিলিটি। তাছাড়া windows ৭ এ অনেকে কাজ করে মজা পান। যদিও T3 ম্যাগাজিন windows ৭ কেই বেশি রেটিং দিছে। যাইহোক এটা সত্য, ব্যবহার অনুসারে কেউ কেউ windows ৭ এবং কেউ কেউ windows ৮ কে বেশি পছন্দ করেন।
এখন আপনারা বিবেচনা করুন, কোনটা আপনারা ব্যবহার করবেন, আপনার প্রয়োজন অনুসারে?
windows ৭ নাকি ৮?

ট্রেন বিড়াম্বনা আর নয়। (গ্রামীনফোনের নতুন সেবা)

ট্রেন কোথায় আছে, কখন স্টেশনে আসবে, আমার স্টেশনে ট্রেন কখন পৌঁছাবে? এগুলো ছিল আমাদের প্রশ্ন। এবার গ্রামীনফোন জিপিএস এর সমাধান নিয়ে আসল। এখন আপনাকে আর ভুকতে হবে না, আপনার ট্রেনের জন্য।
আপনার যাত্রা কখন, ট্রিপ ক্যানসেল হইছে কিনা, ট্রেন এখন কোথায় আছে, ট্রেন স্টেশনে আসতে আর কত সময় লাগতে পারে এছাড়া আরও অনেক তথ্য পাবেন এই সেবায়।

কীভাবেঃ

আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে যান। তারপর টাইপ করুন---
TR    train ID or train Code send to 16318

শর্তঃ

  • প্রতি এসএমএস ৪ টাকা নিবে গ্রামীনফোন।
  • শুধু গ্রামীনফোনে প্রযোজ্য।
ট্রেন ID এবং ট্রেন কোড জানতে এখানে
আপনার পথচলা শুভ হোক।

সকল বোর্ড বই ডাউনলোড করুন; NCTB বাংলা এবং English ভার্সন (১ম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী)

NCTB থেকে প্রকাশিত ১ম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর সকল বোর্ড বই বাংলা এবং English ভার্সন আপনি ডাউনলোড করতে পারেন।
আমাদের অনেক কাজে এই বইগুলো প্রয়োজন পড়ে।
বিশেষ করে যারা টিউশনি করে বা যারা চাকরীর পরীক্ষা দিবেন তাদের বেশি প্রয়োজন হয় এই বইগুলো।
তাহলে নিচের লিঙ্ক থেকে যার যে বই প্রয়োজন সে সেইটা ডাউনলোড করে নিন।

ডাউনলোড

এটা NCTB এর নিজস্ব ওয়েবসাইট।
তাহলে এখনি ডাউনলোড করে নিন সকল বোর্ড বই বাংলা এবং English ভার্সন।

ইংরেজি শেখার দারুণ ১০ টি ওয়েবসাইট। মিস করবেন না।

ইংরেজি শেখা ছাড়া এখন কোন কিছু করা দায়।
চাকরি করবেন, পড়াশোনায় ভালো করবেন সব জায়গায় আপনার ইংরেজি লাগবে।
আর যারা তথ্য-প্রযুক্তি তে ভালো করতে চান তাদের তো বলা লাগে না, এটা কতো গুরুত্বপূর্ণ।

তাহলে আসুন দেখি ইংরেজি শেখার দারুণ ১০ টি ওয়েবসাইট

এই সাইটগুলার লেছন গুলা ভালোভাবে দেখলে ইংরেজির সব সেক্টরে ভালো করতে পারবেন আশা করি, সেটা স্পোকেন, রিডিং, রাইটিং, লিসিনিং যেটাই হোক।

তাহলে ঘুরে আসুন সেই সাইট গুলো-

আপনার নামে প্রিয় দলের জার্সি থাকবে না তা হয়। এবার নিজেই তৈরি করুন আপনার নামে সুন্দর সুন্দর সব ডিজাইনের জার্সি

ব্রাজিল বিশ্বকাপ ২০১৪ এ আপনার প্রিয় দল কোনটি?
যেটাই হোক, সেই দলের জার্সি আপনার থাকবে না তা হয়!!
এবার আপনি নিজেই তৈরি করুন প্রিয় দলের সেই জার্সি, যা আপনি মনে মনে খুঁজছিলেন।

পদ্ধতি

  • প্রথমে এই লিংকে যান।
  • তারপর আপনার প্রিয় দেশ সিলেক্ট করুন।
  • তারপর নিচের ছবির মতো পেজে-
NAME এর জায়গায় আপনার নাম, বা যার নামে জার্সি তৈরি করতে চান তার নাম লিখুন। তারপর CHANGE এ ক্লিক করুন।
  • জার্সির নাম্বারের জায়গায় আপনার পছন্দের ডিজিটটি দিন। তারপর CHANGE এ ক্লিক করুন।
  • দেখবেন আপনার নামে জার্সি তৈরি হয়ে গেছে।
  • এবার ডাউনলোড থেকে জার্সিটি আপনার পিসিতে ডাউনলোড করে নিন।
  • নিচের ছবির মতো।
  • নিচের অপশন গুলোও ব্যবহার করতে পারেন, আপনার প্রয়োজন মতো। সব গুলো অপশন ব্যবহার করে আপনি ভিন্ন ভিন্ন স্টাইলের সুন্দর সুন্দর জার্সি তৈরি করতে পারবেন।
কোন সমস্যা হলে আমাকে জানাবেন।
এখানে আরও একটা লেখা দেখুন
ধন্যবাদ সবাইকে।

খুব সহজে Windows আপডেট বন্ধ করুন। (ঝামেলা মুক্ত হোন)

Windows নতুন করে সেট আপ দিলে প্রথম দিকে বারবার Windows আপডেট নেয়।
  • যার ফলে আমাদের অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়।
  • তাছাড়া PC অন-অফ হতে দেরি হয়।
  • Shutdown ঝামেলা বেশি ভুগায়।
  • তবে Windows আপডেট আপনার PC এর পারফর্ম বেটার করার জন্য নেয়।
  • তারপরও হঠাৎ হঠাৎ Windows আপডেট নিলে আমাদের অনেক ঝামেলা হয়।
নিচের ঝামেলার কিছু চিত্র দেখুন-
এজন্য আজকে আমরা কীভাবে খুব সহজে Windows আপডেট বন্ধ করা যায় তা দেখবো।

কীভাবে

  • প্রথমে আপনার কম্পিউটারে Control Panel এ প্রবেশ করুন।
  • সেখান থেকে নিচের ছবির মতো System and Security তে প্রবেশ করুন।
  • তারপর নিচের ছবির মতো Windows Update এ ক্লিক করুন।
  • তারপর নিচের ছবির মতো Change Setting এ প্রবেশ করুন।
  • সেখান থেকে Never Check for updates (Not Recommended) অপশন সিলেক্ট করে OK ক্লিক করুন।
  • ব্যস হয়ে গেলো সমাধান। এবার আপনার PC Restart দিয়ে নিন।
  • আর কখনো Windows আপডেট নিয়ে আপনাকে ঝামেলা পোহাতে হবে না।

বাংলাদেশ সংবিধান-২০১৪ কার কার লাগবে। বাংলা PDF

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান
বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে সবার জানা উচৎ, পড়া উচিত। বাংলাদেশের আইন জানুন। (রিকুয়েস্টের টিউন)
  • মোট পেজ- ৭২
  • সর্বশেষ সংস্করণ।
  • আইনের ছাত্রদের বাধ্যতামূলক প্রয়োজন।
  • অন্যদের জানতে হবে এই দেশের নাগরিক বলে।
তাহলে এখনি ডাউনলোড করে নিন

ডাউনলোড

PDF ফাইল যেভাবে ডাউনলোড করতে হয় সেভাবে ডাউনলোড করুন।
ধন্যবাদ সবাইকে।

বাংলাদেশী সকল ব্যাংকের SWIFT কোড নিয়ে নিন PDF

বাংলাদেশী সকল ব্যাংকের SWIFT কোড নিয়ে নিন PDF.

যারা  ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে কাজ করেন
বা দেশের বাইরে লেনদেন করেন তাদের জন্য ব্যাংকের SWIFT কোড জানা  বাধ্যতামূলক।
যারা জানেন না তারা ডাউনলোড করে নিন।
তাহলে ডাউনলোড করুন ব্যাংকের -SWIFT CODE গুলো PDF আকারে।

PDF লিঙ্ক

(ড্রপবক্স)
আপনাদের উপকার হবে আশা করি।