ADD

Tuesday, September 9, 2014

আসুন শিখি Advanced Microsoft Excel

আসুন শিখি Advanced Microsoft Excel [পর্ব- 0১]

যাদের মাইক্রোসফট এক্সেল প্রোগ্রামটির সহিত পরিচিতি আছে অথবা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড মোটামুটি জানেন অথবা মাইক্রোসফট এক্সেল এর কিছু কাজ জানতেন চর্চার অভাবে ভুলে গেছেন তাদের জন্যই আমার এই ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল। আজকে আমি মাইক্রোসফট এক্সেল কি, এর উইন্ডো পরিচিতি ও এর কিছু বেসিক ফর্মুলা নিয়ে আলাপ করবো।

Microsoft Excel কি?

Excel শব্দের আভিধানিক অর্থ শ্রেষ্ঠতর হওয়া। গুণ, কৃতিত্ব, ব্যবহারের সুবিধা প্রভৃতি বিবেচনায় Microsoft Corporation কর্তৃক তৈরী ও বাজারজাতকৃত এই প্রোগ্রামটি এক সাথে অনেক সমস্যা সামাধানে অন্যান্য অনেক প্রোগ্রামের থেকে শ্রেষ্ঠতর বলেই হয়তো একে Microsoft Excel বা সংক্ষেপে Ms-Excel বলা হয়। এই প্রোগ্রামটির মাধ্যমে গাণিতিক হিসাব নিকাশ, তথ্য ব্যবস্থাপনা , পরিসংখ্যান ভিত্তিক ডাটাবেইজ তৈরি, তথ্যকে আকর্ষণীয় করে উপস্থাপনায় নিখুঁত ভাবে চার্ট বা গ্রাফ তৈরী করা  ছাড়াও আরও অনেক জটিল কাজকে সহজে সম্পন্ন করা যায়।

উইন্ডো পরিচিতি

আসুন আমরা মাইক্রোসফট এক্সেল ২০০৭ ওপেন করলে যে উইন্ডো আসে তার সাথে পরিচিত হই।

মাইক্রোসফট এক্সেলের বেসিক ফর্মূলাসমূহ

যোগ করন:

ফর্মুলাঃ  =SUM(প্রথম সংখ্যার সেল এর এড্রেস : শেষ সংখ্যার সেলের এড্রেস) ধরুন আপনি  35, 40, 50 তিনটি সংখ্যা যোগ করবেন যা যথাক্রমে A1, B1 ও C1 সেলে রয়েছে।  তাহলে যেই সেলে আমার যোগফলটি দরকার (ধরি D1) সেই সেলে কার্সর রেখে ফর্মুলা বার এ =SUM(A1:C1) লিখে ইন্টার চাপতে হবে।
যদি 35, 40, 50 সংখ্যা তিনটি যথাক্রমে B2, B3, B4  সেলে থাকে এবং  যোগফল যদি আমার F3 সেলে  দরকার তাহলে F3 সেলে কার্সর রেখে ফর্মুলা বার এ =SUM(B2:B4) লিখে ইন্টার চাপতে হবে।
আরেকটি পদ্ধতি হল যেই সংখ্যাগুলো যোগ করতে হবে তার পরের সেলে কার্সর রেখে Auto Sum এ ক্লিক করে ইন্টার চাপতে হবে। ছবিতে আমরা B1থেকে B5 পর্যন্ত যোগ করার জন্য B6 সেলে কার্সর রেখে  Auto Sum এ ক্লিক করেছি। তারপর ইন্টার চাপতে হবে।

বিয়োগ করন:

ফর্মুলাঃ   =প্রথম সংখ্যার সেল এর এড্রেস - দ্বিতীয় সংখ্যার সেলের এড্রেস যদি আমরা D3 সেলে থাকা 870 হতে E3 সেলে থাকা 820 বিয়োগ করতে চাই, তাহলে যেই সেলে আমার ফলাফল দরকার (ধরিF3 সেল) সেই সেলে কার্সর রেখে ফর্মুলা বার এ =D3-E3 লিখে ইন্টার চাপতে হবে।

গুন করন:

ফর্মুলাঃ  =প্রথম সংখ্যার সেল এর এড্রেস * দ্বিতীয় সংখ্যার সেলের এড্রেস যদি আমরা D3 সেলে থাকা 80 এবং E3 সেলে থাকা 6০ গুন করতে চাই, তাহলে তাহলে যেই সেলে (ধরি F3 সেল) আমার ফলাফল দরকার সেই সেলে কার্সর রেখে ফর্মুলা বার এ =D3*E3 লিখে ইন্টার চাপতে হবে। একটা জিনিশ খেয়াল রাখবেন সবসময় যে পরের সেলটি হবে তা কিন্তু নয় যে কোন সেল এই আমাদের ফলাফল প্রয়োজন হতে পারে।

ভাগ করন:

ফর্মুলাঃ  =প্রথম সংখ্যার সেল এর এড্রেস / দ্বিতীয় সংখ্যার সেলের এড্রেস যদি আমরা A1 সেলে থাকা 840 এবং B1 সেলে থাকা 70 দ্বারা ভাগ করতে চাই, তাহলে যেই সেলে আমার ফলাফল দরকার সেই  সেলে কার্সর রেখে ফর্মুলা বার এ =A1/B1 লিখে ইন্টার চাপতে হবে।

গড় করন:

ফর্মুলাঃ  =AVERAGE(প্রথম সংখ্যার সেল এর এড্রেস : দ্বিতীয় সংখ্যার সেলের এড্রেস) যদি B3, C3, D3, E3, F3 সেলে থাকা যথাক্রমে 30, 40, 55, 120, 65 সংখ্যাসমূহের গড় মান নির্ণয় করতে চাই তাহলে যেই সেলে আমার ফলাফল দরকার (ধরিG3 সেল) সেই সেলে কার্সর রেখে ফর্মুলা বার এ =AVERAGE(B3:F3)  লিখে ইন্টার চাপতে হবে।
আবার নিচের চিত্রের মত যেইসব সেলের সংখ্যাসমূহের গড় মান নির্ণয় করতে হবে তার পাশের সেলে কার্সর রেখে Average এ ক্লিক করে ইন্টার চাপার মাধ্যমে ও গড় মান নির্ণয় করা যায়।

পারসেন্টেজ(%) নির্ণয় করন:

ফর্মুলাঃ  =(যে সংখ্যার পার্সেন্টিজ বের করবেন ঐ সংখ্যা * যত পার্সেন্ট বের করবেন% ) যদি B2 সেলে থাকা 2500 এর 40%  বের করতে চাই তাহলে যেই সেলে আমার ফলাফল দরকার (ধরি C2 সেল) সেই সেলে কার্সর রেখে ফর্মুলা বার এ =B2*40%  লিখে ইন্টার চাপতে হবে।

আসুন শিখি Advanced Microsoft Excel [পর্ব-০২]

আশা করি সবাই ভালো আছেন এবং প্রথম পর্বটি ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছেন। আসলে না বুঝার কিছু নেই কিছু বেসিক ফর্মুলা নিয়ে আলাপ করেছি। আজ অবশিষ্ট কিছু বেসিক ফর্মুলা নিয়ে আলাপ করবো।

সংখ্যা গণনা করন :

ফর্মুলাঃ  =COUNT(প্রথম সংখ্যার সেল এর এড্রেস : দ্বিতীয় সংখ্যার সেলের এড্রেস) ছবিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি আমাদের E কলামে E4 থেকে E16 পর্যন্ত কিছু সংখ্যা আছে। এখানে মোট কতটি সংখ্যা আছে তা যদি আমরা G9 সেলে দেখতে চাই  তাহলে যেই সেলে আমার ফলাফল দরকার (ধরলাম G9 সেল) সেই সেলে কার্সর রেখে ফর্মুলা বার এ=COUNT(E3:E16)  লিখে ইন্টার চাপতে হবে।
অথবা অন্যভাবে ও বের করা যায়। নিচের চিত্রের মত সেল সমূহ সিলেক্ট করে Count Number এ ক্লিক করুন।

সর্বোচ্চ সংখ্যা নির্ণয় করন:

ফর্মুলাঃ  =MAX(প্রথম সংখ্যার সেল এর এড্রেস : দ্বিতীয় সংখ্যার সেলের এড্রেস)
ছবিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি আমাদের C রো তে  C2 থেকে M2 পর্যন্ত কিছু সংখ্যা আছে। এদের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যা কোনটা তা জানতে হলে   তাহলে যেই সেলে আমার ফলাফল দরকার (ধরলাম H4 সেল) সেই সেলে কার্সর রেখে ফর্মুলা বার এ =MAX(C2:M2)  লিখে ইন্টার চাপতে হবে। অথবা অন্যভাবে ও বের করা যায়। নিচের চিত্রের মত সেল সমূহ সিলেক্ট করে Max এ ক্লিক করুন।

সর্বনিম্ন সংখ্যা নির্ণয় করন:

ফর্মুলাঃ  =MIN(প্রথম সংখ্যার সেল এর এড্রেস : দ্বিতীয় সংখ্যার সেলের এড্রেস) মনে করি C রো তে  C2 থেকে M2 পর্যন্ত কিছু সংখ্যা আছে। এদের মধ্যে সর্বনিম্ন সংখ্যা কোনটা তা জানতে হলে   যেই সেলে আমার ফলাফল দরকার সেই সেলে কার্সর রেখে ফর্মুলা বার এ =MIN(C2:M2)  লিখে ইন্টার চাপতে হবে। অথবা সেল সমূহ সিলেক্ট করে Min এ ক্লিক করুন।

বড় থেকে ছোট নির্ণয় করন:

নিচের ছবিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি C কলামে কয়েকজন স্টুডেন্ট এর নাম এবং D কলামে তাদের প্রাপ্ত নম্বর দেওয়া আছে। B কলামে তাদের বর্তমান রোল নম্বর ও দেওয়া আছে। রেজাল্ট অনুযায়ী তাদের নতুন রোলনম্বর নির্ধারণ করতে হলে আমরা প্রথমে D কলামের সেলগুলো সিলেক্ট করবো, তারপর ছবির মত Sort & Filter থেকে Sort Largest to Smallest এ ক্লিক করতে হবে।
এখন নিচের ছবির মত একটা ডায়ালগ বক্স আসবে (এটা দিয়ে বুজাচ্ছে সংখ্যাগুলো পরিবর্তন হওয়ার পাশাপাশি পাশের কলামে থাকা নামসমুহ ও সাথেসাথে পরিবর্তন হবে কিনা) । এখান থেকে Continue with the current selection সিলেক্ট করে Sort ক্লিক করতে হবে। এখন আমরা সবচেয়ে বেশি নম্বর থেকে ক্রমান্বয়ে সবচেয়ে কম নম্বর কে পেয়েছে তা দেখবো। পাশাপাশি নতুন কার কত রোল নম্বর হল তা ও জানতে পারব।

ছোট থেকে বড় নির্ণয় করন:

যেই সংখ্যাগুলোর বড় থেকে ছোট নির্ণয় করতে হবে তা সিলেক্ট করে Sort & Filter থেকে Sort Smallest to Largest এ ক্লিক করতে হবে। তারপর ডায়ালগ বক্স আসলে সেখান থেকে Continue with the current selection সিলেক্ট করে Sort ক্লিক করতে হবে।

বর্গমূল করন:

ফর্মুলাঃ  =SQRT(সেল এর এড্রেস)
ধরি B2 সেলে 144 সংখ্যাটি লিখা আছে। E2 সেলে আমদের এর বর্গমূল বের করতে হবে। তাহলে E2 সেলে কার্সর রেখে ফর্মুলা বার এ =SQRT(B2)লিখে ইন্টার চাপতে হবে। তাহলেই আমরা E2সেলে 12 সংখ্যাটি দেখতে পাবো।
আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন।

আসুন শিখি Advanced Microsoft Excel [পর্ব-০৩]

আশা করি সবাই ভালো আছেন ও আমার প্রথম দুইটি পর্ব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। গত দুই পর্বে মাইক্রোসফট এক্সেল এর বেসিক ফর্মুলাসমুহ নিয়ে আলোকপাত করেছিলাম। আজ আমরা Fill অপশন নিয়ে আলোচনা করবো।


Fill অপশন

Fill অপশন এর মাধ্যমে আমরা একটা সেল এ একটি সংখ্যা বা টেক্সট লিখে তা  যতগুলো সেলে প্রয়োজন কপি করতে পারি এক নিমিষেই। এর মাধ্যমে যে কোন সিরিজ, সাতদিনের নাম, মাসের নাম, তারিখ দ্বারা এক নিমিষেই কষ্ট না করে সেলগুলো পূরণ করা যায়।

আমরা নিচের ছবির মত দুইটি সেলে যথাক্রমে 1 ও 2 লিখি। আমি একই রো তে লিখলাম। আপনি ইচ্ছা করলে একই কলামে ও লিখতে পারেন। এখন লিখা দুইটি সেল সহ একই রো বা একই কলামে আরও কয়েকটি সেল সিলেক্ট করুন। তারপর চিত্রের মত Fill অপশন এ ক্লিক করে Series সিলেক্ট করুন।
Series এ ক্লিক করলে নিচের মত ডায়ালগ বক্স আসবে। এখন OK তে ক্লিক করুন।
তাহলে আমরা নিচের ছবির মত সিরিজ টি সেলগুলো তে Fill হতে দেখব। আপনি ইচ্ছা করলে পুরো রো বা কলাম সিলেক্ট করে। stop value তে একটা মান দিতে পারেন। ধরুন আপনি চান 1 থেকে 30 পর্যন্ত। তাহলে stop value এর ঘরে 30 লিখে OK তে ক্লিক করুন।
অন্য পদ্ধতিঃ  এখন আমরা আসলে সবাই যেভাবে Fill অপশন এর কাজ করে অর্থাৎ সহজ পদ্ধতি টা দেখবো। যেকোনো কলামে বা রো তে 1 ও 2 লিখি। এখন 1 ও 2 লিখা সেল দুইটি সিলেক্ট করে ছবির মত নিচের ডানপাশের কোনায় + চিহ্ন আসলে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করা অবস্থায় নিচের কলাম বরাবর ড্রাগ করে নিচে নামাই আমাদের যতটা দরকার।
তাহলেই নিচের ছবির মত জাদু দেখা যাবে। যদি আমরা একই রো তে লিখতাম তাহলে নিচের ডানপাশের কোনায় + চিহ্ন আসলে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করা অবস্থায় রো বরাবর অর্থাৎ ডানদিকে ড্রাগ করা লাগতো।
এভাবে 5, 10 লিখলে এই ক্রমিক এ পরের নাম্বার গুলো আসবে। January, February লিখলে পরের মাসগুলোর নাম আসবে। Saturday, Sunday লিখলে পরের দিনগুলোর নাম আসবে। 01/09/2014, 02/09/2014 লিখলে পরের তারিখগুলো আসবে (যদি তারিখ সিরিজ হিসাবে নিচের চিত্রের মত না আসে তাহলে আপনার পিসি এর ডেট ফরম্যাট কন্ট্রোল প্যানেল থেকে ঠিক করে নিতে হবে)।

আপনি ইচ্ছা করলে নিজের পছন্দমত ও অনেক Series আগে থেকে তৈরি করে রাখতে পারেন, তাহলে প্রয়োজনের সময় এভাবে Fill অপশন ব্যবহার করে একটানেই সবকিছু করতে পারবেন। আসুন দেখি কিভাবে Fill  অপশন ব্যাবহারএ ইচ্ছামতো series যুক্ত করবো। আমি বাংলা সাতদিনের নাম দেখালাম। বাংলা সাতদিনের নাম বা বারমাসের নাম এইগুলো এক্সেল এ আগে থেকে সিরিজ করা নাই। আমাদের প্রয়োজন হলে আমরা করে নিতে পারি বা এখানে অন্য যে কোন কিছু করতে পারি যা আমাদের কাজের ক্ষেত্রে বেশি বেশি লিখতে হয় এবং বড় আকারের। এভাবে একবার সিরিজ করে রাখলে আপনি ওই পিসি বা ল্যাপটপ থেকে পরে যে কোন সময় এই সুবিধা নিতে পারবেন।
প্রথমে উপরের ছবির মত বাংলা সাতদিনের নাম লিখি এবং তা সিলেক্ট করি। অফিস বাটন এ ক্লিক করে যে বক্স আসে সেখান থেকে চিত্রের মত Excel Option এ ক্লিক করুন। তারপর নিচের চিত্রের মত Edit Custom lists এ ক্লিক করি।
এখন প্রথমে Import ও পরে OK তে ক্লিক করুন। এরপর যদি আরেকটি ডায়ালগ বক্স আসে তাতে ও OK ক্লিক করুন।
এখন এই সিরিজ টি আপনার পিসি তে কপি হয়ে গেছে।  যে কোন সময় আপনি এই সিরিজ টি ব্যবহার  করতে পারবেন। উপরের নিয়মে প্রথম সেল এ শনিবার এবং দ্বিতীয় সেল এ রবিবার লিখে সেল দুইটি সিলেক্ট করে নিচের ডানপাশের কোনায় + চিহ্ন আসলে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করা অবস্থায় ড্রাগ করতে হবে। একটা জিনিশ মনে রাখবেন সিরিজ লিখতে হলে কমপক্ষে অবশ্যই দুইটি সেল এ লিখতে হবে। একটি সেল এ লিখলে ওইটাই বার বার কপি হবে, সিরিজ আসবে না। নিচে আমরা Fill অপশন এর আরেকটি উদাহরণ দেখবো। A,B,C কলামে আমাদের কিছু ডাটা আছে। D1 কলামে আমরা =(A1-B1)*C1 এই ফর্মুলা দিলাম এবং তার ফলাফল পেলাম।
এখন আমরা যদি চাই একই ফর্মুলা নিচের কলামগুলোর জন্য ও প্রযোজ্য হবে তাহলে D1 সেলে কার্সর রেখে ডানপাশের কোনায় + চিহ্ন আসলে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে নিচের দিকে  ড্রাগ করলে ওই একই ফর্মুলা D2,D3, D4 সেলগুলোর জন্য প্রযোজ্য হবে এবং ফলাফল দেখাবে।
অর্থাৎ কষ্ট করে আমাদের প্রতি সেল এ ফর্মুলা লিখতে হল না।

Thursday, August 21, 2014

কম্পিউটারের Undeletable ফাইল কে Delete করার জন্য প্রয়োজনীয় ৫টি সফটওয়্যার

আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি তারা প্রত্যেকেই একটা বড় সমস্যায় পড়ে থাকি, আর সেটা হল- কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমরা কম্পিউটারের ফাইল অথবা ফোল্ডার ডিলিট করতে পারিনা। ডিলিট করতে গেলে আমাদের সামনে বিভিন্ন রকম এরর message দেখায়।
এগুলো বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। বিশেষ করে কোন ফাইল বা ফোল্ডার ভাইরাসে আক্রান্ত হলে অথবা protected হলে।
এই সমস্যার সমাধানে আমরা অনেকেই unlocker সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে থাকি। এটি দ্বারা অনেক আনডিলিটেবল ফাইল অথবা ফোল্ডার ডিলিট করা যায়। তবে এটি মাঝে মধ্যে ওপেন হয়না এবং অনেক ক্ষেত্রে ফাইল ডিলিটও করতে পারেনা। সেক্ষেত্রে আমাদের কাছে একাধিক সফটওয়্যার থাকলে সেগুলো ব্যবহার করে কাজ চালিয়ে নিতে পারি।
আমি আজ আপনাদের সাথে এই বিষয়ক ৫টি সফটওয়্যার শেয়ার করব। আপনারা সেগুলো ডাউনলোড করে নিজেদের কালেকশনে রাখতে পারেন।
নিম্নে এগুলো দেয়া হল-

1. Unlocker

2. LockHunter

3. FileASSASSIN

4. Pocket Killbox

5. EMCO UnLock IT

উইন্ডোজ কে নিজের মত করে Customize করুন। Resource Hacker

প্রথমেই আপনাদেরকে পরিচয় করে দিব  Resource Hacker এর সাথে ।
এটি দিএ আপনি আপনার কম্পিউটার এর সিস্টেম ৩২ এর ফাইল গুলকে মনের মত করে পরিবরতন করতে পারবেন। যেমন' কার্সার, আইকন, বিটম্যাপ, জিআইএফ, avi, এবং JPG, . মেনু, ডায়ালগ, MessageTables, StringTables, accelerators, ডেল্ফী ফরম, এবং VersionInfo  ইত্যাদি ।

এখান থেকে ডাউনলোড করুন এবং setup দিন। resource hack চালু করুন নিচে আমি কিছু এডিট করা file এর নাম দিলাম
  • %windir%\System32\NToskrnl.exe : To change Windows Boot screen
  • %windir%\System32\Logonui.exe : To change Windows Login Screen
  • %windir%\System32\MSgina.dll : To change the text & background of Shutdown dialog box
  • %windir%\System32\Shell32.dll : To change a lot of things, like Progress dialog box (copying, deleting, etc.), Run dialog box, Context menu items, and many other things
  • %windir%\System32\Netshell.dll : To change flashing internet icon in system tray
  • %windir%\System32\Comdlg32.dll : To change the look of Open/Save dialog box, color box, print box, find & replace box, etc.
  • %windir%\System32\Comctl32.dll : To change the icons appearing in upper-right side of Open/Save dialog box.
  • %windir%\System32\Stobject.dll : To change volume icon & some other icons in system tray
  • %windir%\System32\hotplug.dll : To change safe to remove hardware icon
  • %windir%\System32\mydocs.dll : To change My Documents icon
  • %windir%\System32\shdocvw.dll : To change Internet Explorer 6 icons and graphics
  • %windir%\System32\IEFrame.dll : To change Internet Explorer 7 icons and graphics
  • %windir%\System32\shimgvw.dll : To change image file icons, i.e., BMP, JPG, JPEG, GIF, etc
  • %windir%\System32\Sysdm.cpl : To change the System Properties window look
  • %windir%\System32\Winlogon.exe : To change the text, which you see in Login Screen, like applying user settings, logging off, shutting down, etc.
  • %windir%\Explorer.exe : To change Start button text, Programs Menu text (like Programs, Favorites, Documents, etc.)
  • %windir%\System32\browselc.dll : To change the Menu names in Windows Explorer as well as Internet Explorer
  • Windows XP Setup folder\I386\Winntbbu.dll : To change XP Setup look and text entries

উইন্ডোজ Run অপশন এর জন্য ৫০ টি দরকারি কমান্ড

নিচে প্রয়োজনীয় অনেক কমান্ড দেওয়া হলো:

  • Task Manager – taskmgr
  • System Properties – sysdm.cpl
  • Task Manager – taskmgr
  • Windows Explorer – explorer
  • Windows Firewall- firewall.cpl
  • Windows Magnifier- magnify
  • Windows Media Player – wmplayer
  • Windows Messenger – msmsgs
  • Windows XP Tour Wizard – tourstart
  • Wordpad – write
  • Add/Remove Programs – appwiz.cpl
  • Adobe Photoshop (if installed)- photoshop
  • Bluetooth Transfer Wizard – fsquirt
  • Calculator – calc
  • Control Panel – control
  • Date and Time Properties – timedate.cpl
  • Firefox (if installed)- firefox
  • Free Cell Card Game- freecell
  • Scanners and Cameras – sticpl.cpl
  • Scheduled Tasks – control schedtasks
  • Shuts Down Windows – shutdown
  • Microsoft Chat – winchat
  • Microsoft Excel (if installed) – excel
  • Microsoft Movie Maker – moviemk
  • Microsoft Paint – mspaint
  • Microsoft Powerpoint (if installed)- powerpnt
  • Mouse Properties – control mouse
  • Mouse Properties – main.cpl
  • Network Setup Wizard – netsetup.cpl
  • Notepad – notepad
  • On Screen Keyboard – osk
  • Opens AC3 Filter (If Installed) – ac3filter.cpl
  • Outlook Express – msimn
  • Paint – pbrush
  • Game Controllers- joy.cpl
  • Help and Support- helpctr
  • Internet Explorer- iexplore
  • Pinball Game – pinball
  • Power Configuration – powercfg.cpl
  • Printers and Faxes – control printers
  • Printers Folder – printers
  • Real Player (if installed)- realplay
  • Registry Editor – regedit
  • Remote Access Phonebook – rasphone
  • Remote Desktop – mstsc
  • Keyboard Properties – control keyboard
  • System Configuration Editor – sysedit
  • System Configuration Utility – msconfig
  • System Information – msinfo32.

Tuesday, August 19, 2014

ঝামেলাহীন নতুন আপডেট সকল ফাইলহোস্টিং সাইটের প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট পেতে চান?? 1gbps পোর্টের সীডবক্স দরকার? Zbigz/ByteBX এর প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট দিয়ে IDM-এ যেকোন সাইজের টরেন্ট ফুল স্পীডে ডাউনলোড করতে চান? অথবা IpTorrents, Torrentday, Torrenting এর মত প্রাইভেট টরেন্ট সাইট থেকে ডাউনলোড করতে চান?? তাহলে এখানে আসুন!

যারা মুভি/গেমস/সফটওয়্যার ইত্যাদি ডাউনলোডের পাগল, তারা যদি এই টিউনটী পড়েন, তাহলে তারা আজ নিশ্চিত এক সোনার হরিণ পেতে যাচ্ছেন !!

আসুন একটু ব্যাখ্যা করি-

আজ একটি ব্রাউজার নিয়ে লিখব! তবে এটি কোন সাধারণ ব্রাউজার নয়! ব্রাউজারটির নাম- FF Premium Browser. এই ব্রাউজারে আপনি পাবেন-
  • ** 1gbps পোর্টের সীডবক্স! যারা প্রাইভেট টরেন্ট সাইট ইউজ করেন, তারা সীডবক্সের গুরুত্তটা খুব ভালই জানেন আশা করি? সীডবক্স ব্যাবহার করে খুব দ্রুত আপনি আপনার অ্যাকাউন্টের রেশিও বাড়িয়ে নিতে পারবেন :)
  • ** আমরা অনেকেই টরেন্ট IDM দিয়ে ব্যবহার করার জন্য Zbigz.com/ ByteBX.com//Filestream.me/Alldebrid ব্যবহার করি। কিন্তু এই সাইটগুলোতে ফাইলসাইজ লিমিটেড থাকে। তাছাড়া ফ্রী অ্যাকাউন্টে টরেন্ট ক্যাচ করতেও অনেক সময় ঝামেলা হয়। এই ব্রাউজার ইউজ করলে আপনি পাবেন এইসকল সাইটের প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট!! যা দিয়ে আনলিমিটেড সাইজের টরেন্ট ফুল রিজিউম সাপোর্ট সহ IDM দিয়ে ডাউনলোড করতে পারবেন!!
  • ** থাকছে iptorrents.com, Torrentday.com, Torrenting.com এর মত বিশ্ববিখ্যাত প্রাইভেট টরেন্ট সাইটের VIP অ্যাকাউন্ট। যেখান থেকে ইচ্ছামত টরেন্ট ডাউনলোড করতে পারবেন। এছাড়া কালপরশুর মধ্যে অ্যাড করা হবে বাংলাদেশী প্রাইভেট টরেন্ট সাইট TorrentBD এবং BanglaTorrents.
  • ** আরো আছে Uploaded/Uptobox/HotspotShield VPN, UploadBaz, 4shared, UploadSat, Premiumize.me সহ আরো অনেক সাইটের প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট!!
  • ** থাকছে zevera.com, Premiumize.me, Alldebrid এর মত প্রিমিয়াম লিঙ্ক জেনারেটর সাইটের প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট! যা দিয়ে দুনিয়ার যেকোন ফাইলহোস্টিং সাইট থেকে প্রিমিয়াম ইউজার হিসাবে যেকোন ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন।
তাহলে আর কি চাই?? ডাউনলোডের ঝামেলা বলতে কি আর কিছু থাকল? আমার তো মনে হয় না!
এবার আসি ব্রাউজারের কিভাবে ইউজ করবেন, সেই প্রোসেসে- (সকলের সুবিধার্থে অনেক স্ক্রীনশট ব্যবহার করেছি। তাই একটু ঝামেলা মনে হতে পারে। কিন্তু কাজে নেমে পরলে দেখবেন খুবই সোজা ব্যাপার। ১০ মিনিটের বেশী লাগবে না :)
প্রথমেই নিচের যেকোন একটি লিঙ্ক থেকে FF Premium Browser ডাউনলোড করে নিন-
আশা করি ডাউনলোড করে ফেলেছেন। এবার ব্রাউজারটি ইন্সটল করে ওপেন করুন। নিচের মত একটি কমান্ড প্রোম্পট পাবেন- (এটি না আসলে আপনার ফায়ারওয়াল/অ্যান্টিভাইরাস সাময়িক বন্ধ রাখতে পারেন।)এখানে দেখুন লাল রঙের লেখা একটি Token Key পাবেন। এটি নোটপ্যাডে কপি করে রাখুন। পরে আমাদের কাজে লাগবে।

: নতুন আপডেট :

গতকাল এই টিউন প্রকাশিত হবার পর অভাবনীয় সাড়া মেলে। যার ফলে FF Premium Browser এর সার্ভার ডাউন হয়ে যায় এবং ব্রাউজার আর ওপেন হচ্ছিল না।
তাই সার্ভার আপগ্রেডের জন্য ২৪ঘন্টা সময় চাওয়া হয়। এখন সার্ভার ঠিক হয়ে গেছে। তাই সবাই ট্রাই করতে পারেন।
আর অনেকের কাছেই চ্যাটবক্সের মাধ্যমে টোকেন কী রেজিস্টার করার ব্যাপারটি ঝামেলার মনে হয়েছে আমাকে অভিযোগ করেছেন। তাই এখন থেকে আর কোন চ্যাটবক্সের
কোন ঝামেলা রইল না। ব্রাউজারটি ডাউনলোড দিয়ে উপরের মত টোকেন কী সংগ্রহ করে ফেসবুকে FF Premium Browser এর অ্যাডমিন কে মেসেজ দিন।
উনি আপনার টোকন কী রেজিস্টার করে আপনাকে পাসওয়ার্ড দিয়ে দিবে।
এবার আশা করি সবাই কোন ঝামেলা ছাড়াই ব্রাউজার ব্যাবহার করতে পারবেন।
=====================
ফেসবুকে অ্যাডমিনের সাথে যোগাযোগ করে পাসওয়ার্ড সংগ্রহ করার পর  এবার পাসওয়ার্ডটি কপি করে ব্রাউজারে ফিরে এসে নিচের মত করে পেস্ট করে Enter চাপুন।
অপ্ল কিছুক্ষন সময় নিয়ে ব্রাউজারটি ওপেন হবে।
সবগুলো পেজ লোড হতে দিন। তাহলেই পেয়ে যাবেন নিচের মত সকল সাইটের প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট এক ব্রাউজারে। এবার ইচ্ছামত ডাউনলোড মুভি/গেমস/সফটওয়্যার/টরেন্ট ইত্যাদি যা যা দরকার ডাউনলোড শুরু করে দিন :)

কোন সমস্যা হলে এনার সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ করুন- https://www.facebook.com/zbigzsupport

ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন- https://www.facebook.com/shuvo2424

অথবা এনার সাথে যোগাযোগ করুন- https://www.facebook.com/p1SaCa.PcApXt4A.AakErINg

আজ বিদায় নিচ্ছি। যাবার আগে আসুন ব্রাউজারের কিছু ফিচার দেখে নেই-

1gbps পোর্টের সীডবক্স দেখুন নিচে

ব্লগার হিসেবে ভাল করার নিয়ম,এবং ব্লগের পরিচিতি বাড়ান

ব্লগ থেকে আয় কারো কাছে অতিরিক্ত আয়, কারো কাছে প্রধান আয়। ব্লগের পরিচিতি বাড়ানোর জন্য প্রয়োজন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)। প্রায় সকলেই একমত যে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভুমিকা রাখে উচু মানের তথ্য। এর পর ব্লগের প্রচারনার জন্য নানাধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। লিংক তৈরীর জন্য গেষ্ট ব্লগিং একটি গুরুত্বপুর্ন পদ্ধতি। গেষ্ট ব্লগার হিসেবে ভাল করার জন্য নির্দিস্ট কিছু নিয়ম মানতে হয়। নিয়মগুলি তুলে ধরা হচ্ছে এখানে। ব্লগটি ভালভাবে পড়ুন: যে ব্লগে লেখা বা তথ্য দেবেন সেই ব্লগ ভালভাবে পড়ে দেখুন। প্রতিটি ব্লগের নির্দিষ্ট বিষয়, দৃষ্টিভঙ্গি থাকে। তারসাথে মিল রেখে আপনার টিউন তৈরী করুন। ভাল টিউন তৈরী করতে সময় প্রয়োজন হয় একথা যেমন ঠিক তেমনি ভাল ফল পেতে হলে এর বিকল্প নেই এটাই ঠিক। নিয়ম মেনে চলুনঃ প্রতিটি ব্লগ নির্দিস্ট কিছু নিয়ম মেনে চলে। তারসাথে মানানসই না হলে ব্লগের মালিক সেই টিউন প্রকাশ নাও করতে পারেন। বিশেষ বিষয়, টিউনের নির্দিস্ট মাপ, নির্দিস্ট ফন্ট সবকিছুই এক্ষেত্রে গুরুত্বপুর্ন। এগুলি না মানলে সেটা প্রকাশ করা হবে না এটাই স্বাভাবিক। ব্যবসায়িক প্রচার করবেন নাঃ গেষ্ট ব্লগ টিউন লেখার মুল উদ্দেশ্য সেই ব্লগের উন্নতি করা। তাকে নিচের ব্যবসার প্রচার, কিছুর বিক্রির চেষ্টা ইত্যাদি কাজে ব্যবহার করবেন না। সেখানে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে তাদের সাথে বিজ্ঞাপনদাতা হিসেবে যোগাযোগ করুন। এককথায়, গেষ্ট ব্লগ টিউনের মুল উদ্দেশ্য নিজের উপস্থিতি তুলে ধরা। সরাসরি ব্যবসা করা না। কাজের হিসেব রাখুনঃ নিয়মিতভাবে বিভিন্ন যায়গায় ব্লগটিউন দেয়ার ফলে একসময় সহজেই হিসেবে গড়মিল হতে পারে। একই টিউন একাধিক ব্লগে চলে যেতে পারে। প্রতিটি টিউন, ব্লগের তথ্য পৃথকভাবে কোথাও লিখে রাখুন। এরফলে কোথায় ভাল ফল পেয়েছেন সেটা জানাও সহজ হবে। টিউমেন্টের উত্তর দিনঃ ব্লগটিউনে ভিজিটর নানা ধরনের মন্তব্য লিখতে পারেন। সেগুলি নিয়মিত দেখুন এবং উত্তর দিন। ব্লগের মুল উদ্দেশ্যই হচ্ছে ভিজিটরের সাথে সরাসরি যোগাযোগ রক্ষা করা। বাস্তবে দেখা যায় কোন ব্লগার যদি নিজের টিউনে টিউমেন্টের উত্তর না দেন তাহলে তার টিউন প্রকাশ করা হয় না। ব্লগের মালিকের সাথে যোগাযোগ রাখুনঃ কোন ব্লগের সাথে যোগাযোগ না রেখে সেখানে নিয়মিত ব্লগটিউন প্রকাশ হবে আশা করতে পারেন না। আপনি গেষ্ট ব্লগটিউনের মাধ্যমে যোগাযোগ বাড়াতে চান, নিজের ব্লগে বেশি ভিজিটর আশা করেন। বিভিন্ন ব্লগের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে একাজ সহজ করতে পারেন। যোগাযোগ রাখার ধরন একেকজনের একেকরকম। কারো কারো ক্ষেত্রে ব্লগে মন্তব্য লেখা যথেষ্ট, কেউ ইমেইল বা অন্য যোগাযোগ পছন্দ করেন। সম্পর্ক ব্যক্তিগত না হয়ে পেশাদারী হওয়াই ভাল। কিভাবে কোন ব্লগের সাথে যোগাযোগ করবেন সেবিষয়ে নির্দিস্ট নিয়ম নেই। এজন্য অনেকের সরাসরি নির্দেশনা দেয়া থাকে, অনেকে সেটা করেন না। সেক্ষেত্রে তাদের যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহার করে নিজের আগ্রহের কথা জানাতে পারেন।

এক নিমেষেই ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোডের সবগুলো পদ্ধতি জেনে নিন ।

ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করার অনেক পদ্ধতি সম্পর্কে আপনারা অনেকেই অবগত হয়েছেন ।  আজ সবগুলো পদ্ধতি নিয়ে আলোকপাত করবো । সব পদ্ধতি জানা থাকলে সময়ে সময়ে আপনার সুবিধা মত যেকোন পদ্ধতি প্রয়োগ করে কাঙ্খিত ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন ।  চলুন দেখে নিই কি কি পদ্ধতি আছে, জানা আছে কয়টি, আর অজানা আছে কয়টি ।

প্রথম পদ্ধতি :

আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন ।  অতপর যথন ভিডিও প্লে করবেন অটোমেটিক ডাউনলোড অপশনটি পাবেন । আপনাকে অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে যে, ফ্ল্যাশ প্লেয়ার যথাযথভাবে ইন্সটল করা আছে ।  যদি ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার সফটওয়্যারটি না থাকে তবে নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন ।

Internet Download Manager 

আর যদি ফ্ল্যাশ প্লেয়ারটি ইন্সটল করা না থাকে, তবে নিচের লিংক থেকে ফ্ল্যাশ প্লেয়ারটি ডাউনলোড করে নিন ।

দ্বিতীয় পদ্ধতি :

এ পদ্ধতিতে আপনি যখন ইউটিউব এর কোন ভিডিও প্লে করবেন, তখন ইউটিউব এর লিংক এর শুরুতে ss বসিয়ে দিয়ে এন্টার দিন । তাহলে ভিডিও ডাউনলোড এর আরেকটি সাইট ওপেন হবে । সেখান থেকে কাঙ্খিত ফরমেটে ক্লিক করলেই আপনার সেই ফাইলটি ডাউনলোড শুরু হবে ।  নিচের নির্দেশনা গুলো অনুসরন করে এ পদ্ধতিটি প্রয়োগ ধাপে ধাপে প্রয়োগ করুন । ইউটিউবে গিয়ে কাঙ্খিত ভিডিওটি ওপেন করুন । তারপর www. এর স্থলে ss টাইপ করে এন্টার দিন ।
কোন অপশন আসলে Proceed Anyway তে ক্লিক করুন ।
তারপর আপনার পছন্দমত ফরমেট-এ ক্লিক করলেই ডাউনলোড শুরু হবে ।

তৃতীয় পদ্ধতি :

এ পদ্ধতিতে নিচের লিংক থেকে ইউটিউব ডাউনলোডার সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন । তারপর সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে ওপেন করুন ।  আপনার ভিডিও লিংকটি কপি করে পেস্ট করে তারপর  ডাউনলোডে ক্লিক করুন ।  নিচের নির্দেশনা গুলো অনুসরন করে এ পদ্ধতিটি প্রয়োগ ধাপে ধাপে প্রয়োগ করুন ।
নিচের লিংক থেকে ইউটিউব ডাউনলোডারটি ডাউনলোড করে নিন ।

Youtube Downloader 

তারপর সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে ওপেন করুন ।
এখন ইউটিউবে গিয়ে কাঙ্খিত ভিডিওটি ওপেন করুন । তারপর শেয়ার বাটনে ক্লিক করলে একটি লিংক পাবেন ।
লিংকটি কপি করে ইউটিউব ডাউনলোডার সফটওয়ারে গিয়ে পেস্ট করুন ।
তারপর ডাউনলোডে ক্লিক করলেই কাঙ্খিত ভিডিওটি ডাউনলোড শুরু হবে ।

চতুর্থ পদ্ধতি :

আপনার ব্রাউজার এর এড্রসবারে কাঙিখত ভিডিওটির লিংক কপি করুন । তারপর নিচের লিংকে ক্লিক করে একটি সাইট ওপেন করুন ।

Force Download

কপি করা ভিডিও লিংকটি এখানে পেস্ট করে Go-তে ক্লিক করুন ।
এবার কাঙ্খিত ফরমেটে ক্লিক করে ভিডিও কনভার্ট ও ডাউনলোড করতে পারবেন ।

পঞ্চম পদ্ধতি :

এ পদ্ধতিতে ওয়ান ক্লিক ডাউনলোডার ব্যবহার করে মজিলা ফায়ারফক্সের মাধ্যমেই আপনি ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন ।  এজন্য আপনার মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার-এ Alt+T প্রেস করুন অথবা টুলস-এ ক্লিক করুন । তারপর Add-ons-এ ক্লিক করে 1 Click youtube Video Download লিখে সার্চ দিন ।
Add-onsটি ইন্সটল করে মজিলা ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন । ব্যাস হয়ে গেলো এখন আপনার ব্রাউজারে প্লাগইনসটি শো করবে এবং এখানে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে আপনি ইউটিউব এর যেকোন ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন ।

ষষ্ঠ পদ্ধতি :

নিচের লিংকটির মাধ্যমে ড্রপবক্স থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।

Youtube Video Downloader Pro

ডাউনলোড হয়ে গেলে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে ওপেন করুন ।
এখানে Add Download এ ক্লিক করলে আরেকটি ডায়ালগ বক্স আসবে ।
এখানে ইউটিউব এর ভিডিও লিংকটি কপি করে পেস্ট করে Download Now বাটনে ক্লিক করলেই আপনার কাঙ্খিত ভিডিওটি ডাউনলোড হতে থাকবে ।